বিকাল ৩ টা ৩০ মি, ঈদের ৩য় দিন, একুশে টিভি
বিশেষ নাটক: এক্সপ্রেশন অব লাভ
রচনা: রুদ্র মাহফুজ
পরিচালনা: বি ইউ শুভ
অভিনয়: পপি, পরাগ নেহা
টেলিভিশন মিডিয়ার গ্লামারাস নায়িকা ও মডেল ফারিন বেশ ক‘বছর ধরে মিডিয়া থেকে নিজিকে গুটিয়ে নিয়ে পরিবার পরিজন থেকে আলাদা থাকছে। এই নিয়ে রিউমার হয়েছে প্রচুর। কিন্তু ফারিন কখনোই স্পষ্ট করে কাউকে কিছু বলেনি। ফারিনের পাশের ফ্ল্যাটে থাকে বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া রাহীদ। রাহীদের বাবা-মা নেই। ছোট চাচার সাথে এই ফ্ল্যাটে উঠেছে বেশি দিন হয়নি। ঘটনার পরম্পরায় রাহীদের সাথে পরিচয় ও এক সময় ঘনিষ্ঠতা বাড়ে ফারিনের। যদিও দুজনের বয়সের প্রার্থক্য রয়েছে।
সময়ের ব্যাবধানে ফারিনের মিডিয়া ছেড়ে যাওয়া এবং একা থাকার নেপথ্যের ঘটনা রাহীদ জেনে যায়। মকবুল নামের এক গডফাদারের জন্যই আজ তার রুপালী ভুবনকে থেকে কক্ষচ্যুত। ফারিনের ফ্ল্যাটে নিয়মিত আসে মকবুলের তিন সহযোগী সুকমল, গাজী ও মঞ্জু। তিনজনের মধ্যে গাজী মুকবুলের ডান হাত বলে খ্যাত। রাহীদের সাথে ফারিনের ঘনিষ্ঠতা গাজী জেনে যায়। গাজী মনে মনে ফারনিকে পছন্দ করে কিন্তু কখনো বলে না। একদিন রাহীদের হাতে ফুলের বান্ডেল দেখে গাজীর মনে হয় তার মনেরর কথা ফারিনকে জানানো উচিত। ফারিনের বেডরুম ফুলে ফুলে ভরিয়ে তুলে গাজী। শুরু হয় ত্রিমুখি দ্বন্দ।
ফারিনের প্রতি ভালোবাসার অভিব্যক্তি তথা এক্সপ্রেশন তিনজনের তিন রকম। মকবুলের হিংস্রতা, রাহীদের প্রেমের সততা আর গাজীর নির্লিপ্ততা-সব মিলিয়ে ফারিনের জীবনে ঘটতে থাকে নাটকীয় সব ঘটনা। .......
ঈদ-উল-আযহায় একুশে টেলিভিশনের ছয়দিন ব্যাপি বর্ণাঢ্য ঈদ অনুষ্ঠানমালায় প্রচার হবে বিশেষ টেলিফিল্ম ‘এক্সপ্রেশন অব লাভ’। রুদ্র মাহফুজের রচনা এবং বি ইউ শুভর পরিচালনায় ঈদের এই বিশেষ টেলিফিল্মটিতে অভিনয় করেছেন পপি, পরাগ নেহাসহ আরও অনেকে।